Mrityunjoy Sweets

About Us

What makes Mrityunjoy Sweets stand out from every other brand is not just their exceptional quality but also the deep family ties that are the foundation of their success. Their sweets are a unique blend of exquisite flavors and heartfelt affection. Each bite carries a touch of royalty.

What once began as a last resort to survive, with a single crumbling shop, has now flourished into an empire with 11 outlets spread across Baidyabati, Bhadreshwar, Chandannagar, and Chinsurah. Today, Mrityunjoy Sweets is not merely a brand adored by customers far and wide, but a household name that its loyal patrons hold in high esteem.

The daily operations of Mrityunjoy Sweets are expertly managed by Suvendu’s daughter Sharmistha Datta Sarkar, his son Suvojit Sarkar, and Soumendu’s daughter Priya Sarkar, ensuring the legacy lives on.

History

In the summer of 1972, the Sarkar family patriarch, Mrityunjoy Sarkar, passed away, leaving his sons Satyendu, Suvendu, and Soumendu, and wife Renubala, in shock. However, life had different plans for the brothers.

Six months later, on the night of Saraswati Puja, a young Suvendu and his friends found themselves in a local sweet shop, which started as a playful act but landed them in trouble. Satyendu, seeing an opportunity amidst the chaos, realized that the sweet shop owner had owed their father a debt. To settle the debt, the shopkeeper offered to sell the shop to the Sarkar family. With their mother’s blessings, Satyendu bought the shop in 1973, despite having no experience in sweet-making. Little did they know, they were on the verge of building a legacy.

As the eldest, Satyendu worked tirelessly to master the art of sweet-making, learning from artisans across Kolkata with the help of his friend and mentor, Bhavani Ganguly. It was during this journey that he met Madan Ghosh, the first sweet maker at Mrityunjoy Sweets, who mesmerized everyone with his famous roshogolla.

Satyendu also learned valuable lessons from Ratan Kumar Mallick, a renowned milk and chana vendor from Baranagar, whose expertise shaped Mrityunjoy Sweets into what it is today. Alongside Satyendu, his younger brothers Suvendu and Soumendu also trained diligently, contributing to the relentless success of the brand.

আমাদের সম্পর্কে

মৃত্যুঞ্জয় মিষ্টির যে বিষয়টি অন্য সব ব্র্যান্ড থেকে আলাদা করে তোলে, তা শুধু তাদের অতুলনীয় গুণমান নয়, বরং সেই গভীর পারিবারিক বন্ধন যা তাদের সাম্রাজ্যের ভিত্তি। এই মিষ্টিগুলি অসাধারণ স্বাদ এবং আন্তরিক ভালোবাসার এক বিরল মিশ্রণ। প্রতিটি কামড়ে রয়্যালটির স্বাদ রয়েছে।

যেখানে একসময় একটি ভগ্নদশা দোকানই বেঁচে থাকার শেষ উপায় ছিল, আজ তা প্রসারিত হয়ে ১১টি কাউন্টার নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে বৈদ্যবাটি, ভদ্রেশ্বর, চন্দননগর এবং চুঁচুড়ায়। আজ, মৃত্যুঞ্জয় মিষ্টি শুধু একটি ব্র্যান্ড নয় যা বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ খোঁজে এবং বারবার ফিরে আসে, এটি এমন একটি পারিবারিক নাম হয়ে উঠেছে, যা প্রতিটি বিশ্বস্ত গ্রাহক অত্যন্ত গর্বের সাথে উচ্চারণ করে।

প্রতিদিনের কার্যক্রমগুলি দক্ষতার সাথে পরিচালনা করছেন সুভেন্দুর কন্যা শর্মিষ্ঠা দত্ত সরকার, ছেলে সুভোজিৎ সরকার এবং সৌমেন্দুর কন্যা প্রিয়া সরকার।

১৯৭২ সালের গ্রীষ্মকালে, সরকার পরিবারের পিতৃপ্রধান, মৃত্যুঞ্জয় সরকার পরলোকগমন করেন, যা তার ছেলে সত্যেন্দু, সুভেন্দু, সৌমেন্দু এবং স্ত্রী রেনুবালাকে গভীর শোকের মধ্যে ফেলে। তবে ভাগ্যের অন্য পরিকল্পনা ছিল।

ছয় মাস পরে, সরস্বতী পুজোর রাতে, স্কুলগামী সুভেন্দু এবং তার বন্ধুরা স্থানীয় একটি পুরনো মিষ্টির দোকানে প্রবেশ করেছিল, যা এক ধরণের খেলা হিসেবে শুরু হয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের সমস্যায় ফেলে। সত্যেন্দু এই বিশৃঙ্খলার মধ্যেও একটি সুযোগ দেখতে পান। দেখা গেল, মিষ্টির দোকানের মালিক তাদের বাবার কাছে ঋণী ছিলেন। ঋণ পরিশোধের জন্য, তিনি তাদের দোকান বিক্রি করার প্রস্তাব দেন। মায়ের অনুমতি নিয়ে সত্যেন্দু ১৯৭৩ সালে দোকানটি কিনে নেন, মিষ্টি তৈরির কোনও অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও। তখনও তারা জানতেন না যে, তারা ইতিহাস সৃষ্টি করতে চলেছেন।

বড় ভাই হিসেবে, সত্যেন্দু মিষ্টি তৈরির সব দিক জেনে নেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন। তার বন্ধু ও পথপ্রদর্শক ভবানী গঙ্গোপাধ্যায় তাকে কলকাতার বিভিন্ন মিষ্টি কারিগরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। সেখানেই তিনি মাদন ঘোষের সাথে সাক্ষাৎ করেন, যিনি ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় মিষ্টির প্রথম কারিগর, এবং তার রসগোল্লা সকলকে মুগ্ধ করেছিল।

এছাড়া, বারানগরের বিখ্যাত ছানা ও দুধ বিক্রেতা রতন কুমার মল্লিক, যাকে সত্যেন্দু আদর্শ মনে করতেন, তার কাছ থেকে তিনি অমূল্য শিক্ষা পেয়েছিলেন। রতনের নেতৃত্বে সত্যেন্দু তার দক্ষতা প্রসারিত করেন। ছোট ভাই সুভেন্দু ও সৌমেন্দু একইভাবে সত্যেন্দুর তত্ত্বাবধানে কঠোর পরিশ্রম করতেন, যা মৃত্যুঞ্জয় মিষ্টির সফলতার ভিত্তি গড়ে তোলে।

Top